বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বুয়েট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ প্রকাশিত হয়েছে।বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় প্রকৌশল-সম্পর্কিত উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
সম্প্রতি প্রকাশিত বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বুয়েট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য নিচে দেওয়া হলো। আগ্রহী ও যোগ্য ব্যক্তিদের ১১ অক্টোবরের মধ্যে আবেদন করার জন্য আহব্বান করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় চাকরি বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
প্রতিষ্ঠানের নাম | বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় |
চাকরির ক্যাটাগরি | সরকারি চাকরি |
পদের সংখ্যা | বিজ্ঞপ্তি থেকে দেখে নিন |
বয়স | উল্লেখ নেই |
আবেদন ফি | ১৫০/- ৩০০/- |
আবেদন শুরু | বিজ্ঞপ্তি থেকে দেখে নিন |
আবেদন শেষ | ১১ অক্টোবর ২০২৩ |
ওয়েবসাইট | https://www.buet.ac.bd |
সরকারি বেসরকারি সব ধরনের চাকরির খবর সবার আগে পাবেন এই ওয়েবসাইটে newjobscircular.com । তাই যেকোনো ধরনের চাকরির খবর পেতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইটে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বুয়েট জব সার্কুলার ২০২৩ সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য দেখতে নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বুয়েট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের নিশ্বর্ণিত শূন্য পদসমূহ পূরণের নিমিত্তে যোগ্যতাসম্পন্ন বাংলাদেশী নাগরিকদের
নিকট হতে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ধারিত ফরমে আবেদনপত্র আহ্বান করা যাচ্ছেঃ
আবেদনের নিয়মঃ উল্লিখিত আবেদনপত্র জমাদানের শেষ তারিখ: সকল পদের জন্য প্রযোজ্য,- এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ধারিত ফরমে সকল অভিজ্ঞতা ও বর্তমান চাকরির পদমর্যাদা, বেতন ফেল ও তারিখ উল পূর্বক ১৫ সেট আবেদনপত্র রেজিস্টার-এর বরাবরে জমা দিতে হবে। কর্তৃপক্ষ কোন কারণ ব্যতিরেকে এই নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল/পদ সংখ্যা বৃদ্ধির ক্ষমতা সংরক্ষণ করেন। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত চুড়ান্ত বলে গণ্য হবে।

Source: Ittefaq, 24 September 2023
Application Deadline: 11 October 2023
বুয়েট উনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে জরিপকারদের জন্য একটি জরিপ শিক্ষালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৭৬ সালে তদানীন্তন ব্রিটিশ রাজ ঢাকা সার্ভে স্কুল নামে একটি প্রতিষ্ঠান চালু করে। এর উদ্দেশ্য ছিল সেই সময়কার ব্রিটিশ ভারতের সরকারি কাজে অংশগ্রহণকারী কর্মচারীদের কারিগরি শিক্ষা প্রদান করা। ১৯০৫ সালে ঢাকার তৎকালীন খাজা আহসানউল্লাহ এ বিদ্যালয়ের প্রতি আগ্রহী হন এবং মুসলমানদের শিক্ষাদীক্ষায় অগ্রগতির জন্য বিদ্যালয়ে ১.১২ লক্ষ টাকা দান করেন।
তার মহৎ অনুদানে এটি পরবর্তীতে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষালয় হিসেবে প্রসার লাভ করে এবং তার স্বীকৃতি হিসেবে ১৯০৮ সালে বিদ্যায়নটির নামকরণ করা হয় আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল। আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল তিন বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা কোর্স দিতে শুরু করে পুরকৌশল, তড়িৎকৌশল এবং যন্ত্রকৌশল বিভাগে। শুরুতে একটি ভাড়া করা ভবনে বিদ্যালয়টির কার্যক্রম চলত। ১৯০৬ সালে সরকারি উদ্যোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের কাছে এর নিজস্ব ভবন নির্মিত হয়। এ স্থানের একটি উঁঁচু চিমনি কিছুদিন আগেও এই স্মৃতি বহন করত। ১৯২০ সালে এটি বর্তমান অবস্থানে স্থানান্তরিত হয়।