৩১ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি এন্ড এনিমেল সাইন্স বিশ্ববিদ্যালয় চাকরি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। আগ্রহী ওযোগ্য ব্যক্তিদের আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ এর মধ্যে আবেদন করার জন্য বলা হয়েছে।
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের একটি বিশেষায়িত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। সিভাসু দেশের একমাত্র ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়। অন্যান্য কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো সিভাসুর বিভিন্ন অনুষদের ওপর শিক্ষার্থীদের ডিগ্রি প্রদান করা হয়।
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি এন্ড এনিমেল সাইন্স বিশ্ববিদ্যালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪
প্রতিষ্ঠানের নাম | চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি এন্ড এনিমেল সাইন্স বিশ্ববিদ্যালয় |
চাকরির ধরণ | স্থায়ী – পূর্ণকালীন চাকরি |
চাকরির ক্যাটাগরি | সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি |
পদ সংখ্যা | ০৪ জন |
আবেদনকারীর লিঙ্গ | পুরুষ /মহিলা উভয়ই আবেদন করতে পারবেন। |
আবেদনের বয়স সীমা | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ |
অন্যান্য সুযোগ সুবিধা | প্রতিষ্ঠানের বিধি মোতাবেক |
প্রতিষ্ঠানের ধরণ | সরকারি প্রতিষ্ঠান |
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট | https://cvasu.ac.bd |
সরকারি বেসরকারি সব ধরনের চাকরির খবর সবার আগে পাবেন এই ওয়েবসাইটে। তাই যেকোনো ধরনের চাকরির খবর পেতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইটে। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি এন্ড এনিমেল সাইন্স বিশ্ববিদ্যালয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য দেখুন নিচের ছবিতে।
Chittagong Veterinary & Animal Sciences University Job Circular 2024
Source: Jugantor, 02 February 2024
Application Deadline: 22 February 2024
১৯৯০ এর পর থেকে, প্রাণী শিল্পের আকার এবং প্রকৃতি দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। বাণিজ্যিক দুগ্ধ এবং হাঁস-মুরগির চাষ স্থানীয় এবং বিদেশী বিনিয়োগের জন্য অন্যতম সম্ভাব্য ক্ষেত্র হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া শুরু করে। খাদ্য সুরক্ষা এবং পুষ্টির ক্ষেত্রে অবদানকারী হিসাবে প্রাণিসম্পদ এবং হাঁস-মুরগি নীতি নির্ধারক এবং উন্নয়ন অংশীদারদের জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এজেন্ডা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
দ্রুত নগরায়ণ এবং নগরবাসীর মধ্যে খাদ্যাভাসের পরিবর্তন ত্বরান্বিত করা হয়েছে খাদ্য শিক্ষার সংস্কার এবং ক্রমবর্ধমান প্রযুক্তির বিকাশের প্রয়োজনীয়তা এবং পশুর স্বাস্থ্য, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং বিপণনে আরও দক্ষ জনশক্তি বর্ধনের সাথে খাদ্য শিল্পে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
অতীতে এবং বর্তমানে বাংলাদেশের প্রয়োজন কৃষকের পশুর উত্পাদনশীলতা বৃদ্ধি করা এবং পশুচিকিত্সক স্নাতকদের সন্ধানের উদ্দেশ্যটি এখনও বৃহত্তর ক্ষুদ্রাকারী প্রাণিসম্পদ কৃষকদের প্রয়োজনের দ্বারা নির্ধারিত হয়েছে। তবে, বাংলাদেশে ভেটেরিনারি শিক্ষার দ্বিতীয় পরিবর্তনের সময় এই বাস্তবতাকে স্পষ্টতই উপেক্ষা করা হয়েছিল।