ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ প্রকাশিত হয়েছে। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার পূর্বতন স্থানীয় সরকার সংস্থা। ২০১১ খ্রিষ্টাব্দের ২৯ নভেম্বর তারিখে জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) (সংশোধনী) বিল, ২০১১ পাসের মাধ্যমে ঢাকা শহর দ্বিখণ্ডিত হয় এবং আনুষ্ঠানিকভাবে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত হয়।সম্প্রতি প্রকাশিত ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন চাকরি বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ যাবতীয় তথ্য নিচে তুলে ধরা হল।আগ্রহী ও যোগ্য ব্যক্তিদের আবেদন করার জন্য আহব্বান করা হচ্ছে।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন নিয়োগ ২০২৪ তথ্য
|
|
প্রতিষ্ঠানের নাম | ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন |
চাকরির ধরণ | স্থায়ী – পূর্ণকালীন চাকরি |
চাকরির ক্যাটাগরি | সরকারি চাকরি |
Circular Title | Dhaka North City Corporation Job Circular |
আবেদনের বয়স সীমা | ২৫ জানুয়ারি ২০২৪ |
অন্যান্য সুযোগ সুবিধা | সরকারি বিধি মোতাবেক |
প্রতিষ্ঠানের ধরণ | সরকারি প্রতিষ্ঠান |
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট | http://dscc.gov.bd |
সরকারি বেসরকারি সব ধরনের চাকরির খবর সবার আগে পাবেন আমাদের ওয়েবসাইটে। তাই যেকোনো ধরনের চাকরির খবর পেতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইটে। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশোন জব সার্কুলার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য দেখতে নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪
আবেদনের নিয়মঃ
- সরকারি/আধাসরকারি/সবায়স্শাসিত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত প্রার্থীদেরকে অবশ্যই যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে আবেদন করতে হবে। সকল চাকুরিরত প্রার্থীকে মৌখিক পরীক্ষার সময় নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ প্রদ্ত অনাপত্তি/ছাড়পত্রের মূলকপি জমা দিতে হবে।
- নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান বিধি-বিধান এবং পরবর্তীতে এ সংশ্লিষ্ট বিধি-বিধানে কোন সংশোধন হলে তা অনুসরণ করা হবে।
- লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য কোন প্রকার টিএ/ডিএ প্রদান করা হবে না।
- আবেদনপত্র প্রার্থীর নাম, পিতা/ম্ামীর নাম, মাতার নাম, স্থায়ী ঠিকানা, বর্তমান ঠিকানা, জাতীয়তা, ধর্ম, জন্ম তারিখ, বয়স, নিজ জেলার নাম, শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা (যদি থাকে) উল্লেখ করতে হবে
- মৌখিক পরীক্ষার সময় সকল সনদপত্রের মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে এবং পূরণকৃত আবেদনপত্রের একটি প্রিন্ট কপিসহ সকল সনদপত্রের সত্যায়িত একসেট ফটোকপি দাখিল করতে হবে।
- চাকুরির আবেদন ফরমে উল্লিখিত স্থায়ী ঠিকানা, নিজ জেলা ও জাতীয়তার সমর্থনে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান/পৌরসভার মেয়র/সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ড কমিশনার/কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত (নিজ জেলা উল্লেখ করতঃ) নাগরিকতেের সনদপত্র এবং জাতীয় পরিচয়পত্র (ভোটার আইডি কার্ড) বা জন্মনিবন্ধন সনদপত্রের সত্যায়িত কপি দাখিল করতে হবে।
- মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যা হলে মুক্তিযোদ্ধা সনদ (মন্ত্রণালয়ের সনদ, বামুস সনদ), মুক্তিবার্তা/গেজেট নম্বর ও তারিখ এবং মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যার পুত্র-কন্যা হিসেবে চাকুরি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উপরোক্ত কাগজপত্রসহ প্রার্থীর সাথে মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সম্পর্কের প্রমাণক হিসেবে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/পৌরসভার মেয়র/সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ড কমিশনার/কাউন্সিলর কর্তৃক ইস্যুকৃত প্রত্যয়নপত্র। প্রার্থী এবং তার পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র মৌখিক পরীক্ষার সময় প্রদর্শন করতে হবে।
বিভাজনের পূর্বে সার্বিকভাবে ঢাকা শহর পরিচালনের দায়িত্বে ছিল ঢাকা সিটি কর্পোরেশন। তখন ঢাকা শহর ৯২টি প্রশাসনিক ওয়ার্ডে বিভক্ত ছিল এবং প্রতিটি ওয়ার্ডে একজন কমিশনার দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিল। প্রতি ৫ বছর অন্তর সরাসরি ভোটের মাধ্যমে একজন মেয়র এবং প্রতিটি ওয়ার্ডে একজন করে কমিশনার নির্বাচন হওয়ার বিধান ছিল। মেয়র সিটি কর্পোরেশনের কার্যনির্বাহী প্রধান হিসাবে কাজ করতেন। এছাড়াও মহিলাদের জন্য ঢাকা সিটি কর্পোরেশনে ৩০টি সংরক্ষিত কমিশনার পদ ছিল।
২০১১ খ্রিষ্টাব্দের ১৯ নভেম্বর জাতীয় সংসদে স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) (সংশোধনী) বিল, ২০১১ পাসের মাধ্যমে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বিলুপ্ত করা হয়; এরফলে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নামে স্বতন্ত্র দুইটি কর্পোরেশন গঠন করা হয়। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ৩৬টি এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৫৬টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে গঠিত হয়।